১৯৮৫ সালের ১৪ ই জুন লাক্সেমবার্গে সেনজেন এরিয়ার চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। তখন সেনজেন এরিয়ার অন্তর্ভুক্ত ছিল মাত্র ৫টি দেশ। এখন ইউরোপের ২৬ টি দেশ সেনজেন এরিয়ার অন্তর্ভুক্ত।  এই ২৬ টি ইউরোপিয়ান দেশে ভ্রমন করার জন্য যে ভিসার প্রয়োজন পরে সে ভিসার নাম হোল সেনজেন ভিসা। সেনজেন ভিসার সর্বোচ্চ মেয়াদ ৯০ দিন।  পর্যটন, ব্যবসা, আত্মীয় বা বন্ধু-বান্ধবের সাথে দেখা করার জন্যে এ ভিসা দেয়া হয়ে থাকে। আপনি যদি ৯০ দিনের বেশি সময় ধরে কোন একটি সেনজেনের দেশে অধ্যয়ন, চাকরী বা বসবাসের পরিকল্পনা করেন, তবে আপনাকে অবশ্যই ইউরোপীয় দেশটির ন্যাশনাল ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে, সেনজেন ভিসার জন্য নয়।

সেনজেন ভুক্ত দেশের তালিকাঃ

অস্ট্রিয়াজার্মানিলুক্সেমবার্গস্লোভেনিয়া
বেলজিয়ামগ্রিসমাল্টাস্পেন
চেক প্রজাতন্ত্রহাঙ্গেরিনেদারল্যান্ডসসুইডেন
ডেনমার্কআইসল্যান্ডনরওয়েসুইজারল্যান্ড
এস্তোনিয়াইতালিপোল্যান্ডলিচেনস্টেইন
ফিনল্যান্ডলাটভিয়াপর্তুগাল
ফ্রান্সলিথুয়ানিয়াস্লোভাকিয়া

আপনার যদি সেনজেন ভিসার জন্য আবেদন করার প্রয়োজন হয়, তবে আমাদের এই পোস্টটি শেষ পর্যন্ত পড়ুন। এখানে আমরা চেষ্টা করেছি সেনজেন ভিসা আবেদন প্রক্রিয়ার সঠিক গাইডলাইনটি দেবার জন্য, যে গাইডলাইনটি মূলত সেনজেনভুক্ত দেশগুলো দিয়ে থাকে। এই গাইডলাইনটি ফলো করলে একজন প্রকৃত ভ্রমণকারী ভিসা পাবার জন্য সঠিকভাবে প্রস্তুতি নিতে পারবেন আশা করি।

সেনজেন ভিসা টাইপ

ভিসার জন্য আবেদন করার আগেই আপনাকে সেনজেন ভিসার প্রকার সম্পর্কে জানতে হবে এবং কোন টাইপের ভিসার জন্য আবেদন করবেন, সে অনুযায়ী ভিসা প্রসেসিং প্রক্রিয়া শুরু করতে হবে।

সেনজেন ভিসার টাইপগুলো হলঃ

  • ট্রানজিট ভিসা
  • ট্যুরিজম ভিসা
  • বিজনেস ভিসা
  • কালচারাল/স্পোর্টস/ইভেন্ট ভিসা
  • স্ট্যাডি ভিসা
  • মেডিক্যাল ভিসা

কোথায় আবেদন করবেন

ভিসা আবেদন  ফাইল সেনজেন দেশগুলোর এম্বাসি, কনস্যুলেট অফিস অথবা তাদের অনুমদিত ভিসা সেন্টারে জমা দিতে হবে। ভিসা আবেদন জমা দেবার উপযুক্ত সময় হল আপনার ভ্রমন তারিখের কমপক্ষে ১-৩ মাস আগে। আপনি যদি এক বা একাধিক দেশে ভ্রমন করতে চান তাহলে কোন এম্বাসিতে ফাইল জমা দিবেন সেটি নির্ভর করে সেনজেন রুলস অনুযায়ী।

সেনজেন রুলসগুলো হলঃ

  • আপনি যদি একটি দেশে ভ্রমন করতে চান তাহলে সেই দেশের এম্বাসি, কনস্যুলেট অফিস অথবা তাদের অনুমদিত ভিসা সেন্টারে জমা দিতে হবে।
  • আপনি যদি একাধিক দেশে ভ্রমন করতে চান তাহলে
    • যে দেশে আপনি বেশি দিন থাকবেন সেই দেশের এম্বাসি, কনস্যুলেট অফিস অথবা তাদের অনুমদিত ভিসা সেন্টারে জমা দিতে হবে।
    • আপনি যদি দুই বা ততোধিক দেশে সমান সংখ্যক দিন থাকতে চান তবে যে দেশে আগে প্রবেশ করবেন সেই দেশের এম্বাসি, কনস্যুলেট অফিস অথবা তাদের অনুমদিত ভিসা সেন্টারে জমা দিতে হবে।

বাংলাদেশে সুইজারল্যান্ড, ইতালি, ফ্রান্স, সুইডেন ও নরওয়ে এম্বাসি রয়েছে। কনস্যুলেট অফিস রয়েছে জার্মানি ও হাঙ্গেরির এবং ডেনমার্ক ও স্পেনের রয়েছে ভিসা সেন্টার যেখানে আপনি ভিসা এপ্লিকেশন জমা দিতে পারেন।

এপয়েন্টমেন্ট বুকিং

কোন কোন দেশের জন্য এপয়েন্টমেন্ট নিতে আপনাকে অনলাইনে আবেদন করা লাগতে পারে আবার কোন কোন দেশের জন্য এপয়েন্টমেন্ট নিতে সরাসরি এম্বাসি বা কনস্যুলেটের কাছে যাওয়া লাগতে পারে।

এপ্লিকেশন ফর্ম পূরণ

আপনাকে নির্ভুল তথ্য দিয়ে ভিসা এপ্লিকেশন ফর্মটি পূরণ করতে হবে এবং ফর্মে নির্ধারিত স্থানে পাসপোর্ট অনুযায়ী সাক্ষর করতে হবে। কাটাকাটি বা ভুল তথ্য দিলে এপ্লিকেশনটি গ্রহণযোগ্য হবে না।

ফর্মটি সঠিকভাবে পূরণ এবং জমা দেওয়ার জন্য কিছু টিপসঃ

  • সেনজেন ভিসার জন্য আবেদন ফর্ম এই লিংক থেকে ডাউনলোড করে নিন। সেনজেন ভিসা আবেদনের এটিই একমাত্র ফর্ম।
  • ফর্মে থাকা প্রতিটি ফাঁকা ঘর পূরণ করুন।
  • যদি এমন হয় যে ফাঁকা ঘরটি আপনার জন্য প্রযোজ্য নয় তাহলে NA (No Answer) লিখে দিন।
  • পূরণকৃত ফর্মটির দুইটি প্রিন্ট কপি বের করুন এবং নীচের দিকে নির্ধারিত স্থানে সাক্ষর দিন।

প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংগ্রহ

এপয়েন্টমেন্ট এবং ফর্ম পূরণ হয়ে গেলে এবার ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংগ্রহ করতে হবে। যদিও এ কাজটি আপনি আগে থেকেই করে রাখতে পারেন। ভিসা আবেদনের জন্য যে কাগজপত্র জমা দিতে হয় সে গুলোকে দুটি গ্রুপে ভাগ করা হয়।

  • স্ট্যান্ডার্ড রিকোয়ার্ড ডকুমেন্টস (standard required documents)
  • ভিসা স্পেসিফিক ডকুমেন্টস (visa specific requirements)

স্ট্যান্ডার্ড রিকোয়ার্ড ডকুমেন্টস (standard required documents)

যেকোন টাইপের সেনজেন ভিসার জন্য এই ডকুমেন্টসগুলো প্রয়োজন

  • এপ্লিকেশন ফর্মঃ আপনাকে নির্ভুল তথ্য দিয়ে ভিসা এপ্লিকেশন ফর্মটি পূরণ করতে হবে এবং ফর্মে নির্ধারিত স্থানে পাসপোর্ট অনুযায়ী সাক্ষর করতে হবে।
  • ছবিঃ  দুই কপি ল্যাব প্রিন্ট ছবি। ছবির বেকগ্রাউন্ড লাইট-গ্রে হলে ভালো হয়। ছবির সাইজ হবে ৩৫ x ৪৫ মিমি। অন্য ব্যাকগ্রাউন্ড, ছবির সঠিক মাপ এবং ৩ মাসের আগে তোলা ছবি গ্রহনযোগ্য হবে না। আর সতর্কতা অবলম্বনের জন্য ছবির পিছনে সাক্ষর করে দিতে পারেন।
  • বৈধ পাসপোর্টঃ পাসপোর্টের মেয়াদ এমন থাকতে হবে যেন আপনার ট্রাভেল শেষ করার পর এর মেয়াদ আরও ৩ মাস থাকে। আপনার পাসপোর্টে যদি অন্যান্য ৫-১০ দেশের টুরিস্ট ভিসা থাকে তবে আপনার ভিসা পাবার চান্স অনেকটাই বেড়ে যাবে। পাসপোর্টে অবশ্যই অন্তত দুটি পাতা ফাঁকা থাকতে হবে, যাতে করে ভিসা স্টিকার এবং ইমিগ্রেশন ষ্ট্যাম্প ওই পাতাতে দেয়া যায়। সেই সাথে সকল পুরাতন পাসপোর্টও সাথে রাখতে হবে।
  • ট্রাভেল হেলথ ইনস্যুরেন্স পলিসিঃ আপনাকে এমন একটি ইনস্যুরেন্স (বিমা) করতে হবে যেখানে আপনার অসুস্থতা, দুর্ঘটনা এমনকি মৃত্যুর ক্ষেত্রে স্বদেশে প্রেরণের জন্য কোনও মেডিকেলে ন্যূনতম ৩০,০০০ ইউরোর কভারেজ থাকে। সেনভুক্ত দেশগুলোর রেকমেন্ড করা ইনস্যুরেন্স কোম্পানিগুলো হলঃ  AXA Schengen, MondialCare or Europ Assistance.
  • এপ্লিকেশন ফর্মঃ আপনাকে নির্ভুল তথ্য দিয়ে ভিসা এপ্লিকেশন ফর্মটি পূরণ করতে হবে এবং ফর্মে নির্ধারিত স্থানে পাসপোর্ট অনুযায়ী সাক্ষর করতে হবে।
  • ছবিঃ  দুই কপি ল্যাব প্রিন্ট ছবি। ছবির বেকগ্রাউন্ড লাইট-গ্রে হলে ভালো হয়। ছবির সাইজ হবে ৩৫ x ৪৫ মিমি। অন্য ব্যাকগ্রাউন্ড, ছবির সঠিক মাপ এবং ৩ মাসের আগে তোলা ছবি গ্রহনযোগ্য হবে না। আর সতর্কতা অবলম্বনের জন্য ছবির পিছনে সাক্ষর করে দিতে পারেন।
  • বৈধ পাসপোর্টঃ পাসপোর্টের মেয়াদ এমন থাকতে হবে যেন আপনার ট্রাভেল শেষ করার পর এর মেয়াদ আরও ৩ মাস থাকে। আপনার পাসপোর্টে যদি অন্যান্য ৫-১০ দেশের টুরিস্ট ভিসা থাকে তবে আপনার ভিসা পাবার চান্স অনেকটাই বেড়ে যাবে। পাসপোর্টে অবশ্যই অন্তত দুটি পাতা ফাঁকা থাকতে হবে, যাতে করে ভিসা স্টিকার এবং ইমিগ্রেশন ষ্ট্যাম্প ওই পাতাতে দেয়া যায়। সেই সাথে সকল পুরাতন পাসপোর্টও সাথে রাখতে হবে।
  • ট্রাভেল হেলথ ইনস্যুরেন্স পলিসিঃ আপনাকে এমন একটি ইনস্যুরেন্স (বিমা) করতে হবে যেখানে আপনার অসুস্থতা, দুর্ঘটনা এমনকি মৃত্যুর ক্ষেত্রে স্বদেশে প্রেরণের জন্য কোনও মেডিকেলে ন্যূনতম ৩০,০০০ ইউরোর কভারেজ থাকে। সেনভুক্ত দেশগুলোর রেকমেন্ড করা ইনস্যুরেন্স কোম্পানিগুলো হলঃ  AXA Schengen, MondialCare or Europ Assistance.
  • রিটার্ন এয়ার টিকিট কপি।
  • আবাসনের প্রমাণপত্রঃ সেনজেনভুক্ত এলাকায় আপনি কোথায় কোথায় থাকবেন তার প্রমানপত্র।
    • হোটেলে থাকলে হোটেল বুকিং কপি।
    • আত্মীয় স্বজনের বাড়িতে থাকতে চাইলে, যার বাসায় থাকবেন তার দেয়া ইনভাইটেশন লেটার (invitation letter)।
  • ভিসা ফিঃ ভিসা ফি জমা দেয়ার রশিদ কপি ভিসা এপ্লিকেশনের সাথে থাকতে হবে। সেনজেন ভিসার জন্য ভিসা ফি প্রাপ্ত বয়স্কদের জন্য ৮০ ইউরো, ৬ – ১২ বছরের বাচ্চাদের জন্য ৪৫ ইউরো এবং ৬ বছরেরর নীচে বাচ্চাদের জন্য ফ্রি।
  • আর্থিক সক্ষমতার প্রমানপত্রঃ সেনজেনে থাকার সময় আপনি নিজে আর্থিকভাবে সক্ষম এমন একটি প্রমানপত্র দিতে হবে। এটি নিম্নলিখিতগুলির মধ্যে একটি হতে পারেঃ
    • ব্যাংক স্টেটমেন্ট – আপনার ট্যুরের জন্য আপনার অ্যাকাউন্টে পর্যাপ্ত টাকা থাকতে হবে। স্টেটমেন্টটি ৩ মাসের বেশি হওয়া যাবে না।
    • স্পনসরশিপ লেটার – আপনার ভ্রমনের সময় আপনাকে যদি কেউ আর্থিকভাবে সহায়তা করে তবে যিনি সহায়তা করবেন তার বৈধ স্পনসরশিপ লেটার লাগবে। স্পনসরশিপের সাথে উনার ব্যাঙ্ক স্টেটমেন্টের কপিও জমা দিতে হবে। স্টেটমেন্টটি ৩ মাসের বেশি হওয়া যাবে না।
  • প্রুফ অফ প্রফেশন (পেশার প্রমানপত্র) সেনজেন ভিসা পেতে হলে আপনার পেশার প্রমানপত্র দিতে হবে। সেক্ষেত্রে
    • আপনি যদি চাকরিজীবী হয়ে থাকেন
      • চাকরির চুক্তিপত্র।
      • সর্বশেষ ৬ মাসের বর্তমান ব্যাংক স্টেটমেন্ট।
      • এন ও সি (নো অব্জেকশন সার্টিফিকেট)।
      • সেলারি ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন
    • আপনি যদি ব্যবসায়িক হয়ে থাকেন
      • আপনার নাম স্পষ্ট অক্ষরে আছে এমন ট্রেড লাইসেন্সের কপি। প্রপ্রাইটরশিপ (একক মালিকানা) বিজনেস হলে ট্রেড লাইসেন্স, লিমিটেড কম্পানি হলে ট্রেড লাইসেন্সের সাথে মেমরেন্ডাম কপি জমা দিতে হবে যেখানে আপনার নাম স্পষ্ট করে লেখা আছে।
      • ভিজিটিং কার্ড।
      • ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন।
    • আপনি যদি ডাক্তার হয়ে থাকেন
      • বি. এম. ডি. সি (বাংলাদেশ মেডিকেল এন্ড ডেন্টাল কাউন্সিল) সার্টিফিকেটবি. এম. ডি. সি (বাংলাদেশ মেডিকেল এন্ড ডেন্টাল কাউন্সিল) সার্টিফিকেট।
      • অথবা আপনার হাসপাতালের প্যাডে নো অব্জেকশন সার্টিফিক…
      • ভিজিটিং কার্ড।
      • ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন।
    • আপনি যদি আইনজীবী হয়ে থাকেন
      • বার কাউন্সিল সার্টিফিকেট।
      • আপনার চেম্বারের  প্যাডে নো অব্জেকশন সার্টিফিকেট (আপনার নাম ও  পাসপোর্ট নাম্বার সহ)।
      • ভিজিটিং কার্ড।
      • ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন।
    • আপনি যদি স্টুডেন্ট হয়ে থাকেন
      • আপনার স্কুল / কলেজ / ইউনিভার্সিটির প্যাডে নো অব্জেকশন সার্টিফিকেট  (আপনার নাম ও পাসপোর্ট নাম্বার সহ)।
      • বৈধ আই. ডি কার্ডের কপি
    • আপনি যদি রিটায়ার্ড হয়ে থাকেন
      • ৬ মাসের পেনশন স্টেটমেন্ট
  • ভ্রমণ পরিকল্পনার বিবরনঃ আপনার ইউরোপ ভ্রমণের বিবরণ, আপনার ভ্রমণের উদ্দেশ্য, আপনি ইউরোপে কোন স্থানগুলি দেখতে যাচ্ছেন, সময়সীমা এ সবকিছু আপনাকে সুন্দরবভাবে বর্ণনা করে লিখে আপনাকে ভিসা এপ্লিকেশনের সাথে জমা দিতে হবে।

এই ১০ টি ডকুমেন্টস স্ট্যান্ডার্ড রিকোয়ার্ড ডকুমেন্টস হিসেবে বিবেচিত। এবার আসা যাক ভিসা স্পেসিফিক ডকুমেন্টস গুলো কি কি সেগুলো নিয়ে।

ভিসা স্পেসিফিক ডকুমেন্টস (visa specific requirements)

এই গ্রুপের কাগজপত্রগুলো আপনার ভিসার ধরন অনুযায়ী ভিন্ন হয়ে থাকে। যেমন আপনি যদি বিজনেস ভিসা বা ট্রেইনিং/স্টাডি ভিসা বা কোন ইভেন্টে এ্যাটেন্ড করার জন্য ভিসা করতে চান তাহলে নিতে চান তাহলে আপনাকে সুনির্দিষ্ট কিছু ডকুমেন্টস জমা করতে হবে উপরের ১০ টি ডকুমেন্টেসের সাথে। এসব ব্যাপারে বিস্তারিত জানার জন্য এই লিঙ্কে ক্লিক করে জানতে পারবেন। Schengen Visa Application Requirements

সবশেষে একটি কথা, অনেকেই বলে থাকেন যে সেনজেন ভিসা সহজে হয়না বা পাওয়া যায় না। এক্ষেত্রে আমি বলব হ্যা কথা ঠিক আছে, তবে সঠিক পরিকল্পনা ও প্রস্তুতি নিতে পারলে আপনিও স্বপ্নের দেশ ইউরোপ ঘুরে আসতে পারবেন।

পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। পোস্টটি যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে শেয়ার করার অনুরোধ রইল।