Description
চায়না ভিসা চেকলিস্ট
- মূল পাসপোর্টঃ ভ্রমনের নির্ধারিত তারিখের ন্যূনতম ছয় মাসের বৈধতা এবং ভিসা স্ট্যাম্পের জন্য ন্যূনতম দুটি ফাঁকা পৃষ্ঠা থাকতে হবে।
- পূর্ববর্তী পাসপোর্ট এবং ভিসার কপি।
- আপনার সমস্ত পুরানো পাসপোর্ট সংযুক্ত করতে হবে। (যদি থাকে)
- কোন ভিসার অনুরোধ প্রত্যাখ্যান করা হলে, সেই দেশের কর্তৃপক্ষ কর্তৃক জারি করা মূল চিঠির বিবরণ জমা দিতে হবে।
- চায়না ভিসা আবেদনপত্র: সঠিক তথ্য দিয়ে পূরন করা অনলাইন ভিসা আবেদন ফর্ম।
- ভিসা অ্যাপয়েন্টমেন্ট: ভিসা অ্যাপয়েন্টমেন্টের প্রয়োজন হলে অ্যাপয়েন্টমেন্ট কপি।
- আবেদনকারীর ছবিঃ ম্যাট বা সেমি-ম্যাট ফিনিশ সহ দুটি সাম্প্রতিক পাসপোর্ট-আকারের ছবি, ৬০-৮০% মুখের কভারেজ, সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড এবং বর্ডার ছাড়া (৩৩ মিমি x ৪৮ মিমি)। ছবিগুলি ৩ মাসের বেশি পুরানো হওয়া যাবেনা। স্ক্যান করা/স্ট্যাপল করা যাবেনা এবং আগের ভিসাগুলির কোনওটিতে যেন ব্যবহার করা না হয়।
- কভারিং লেটার: আবেদনকারীর নাম, পদবী, পাসপোর্ট নম্বর এবং ভ্রমনের উদ্দেশ্য যথাযথভাবে উল্লেখ করে ভিসা অফিসার, চীন দূতাবাস, ঢাকা বরাবর একটি কভারিং লেটার লিখতে হবে। আপনার সম্পূর্ণ ভ্রমনের খরচ যদি অন্য কেউ বহন করে তবে ঐ বেক্তির নাম, ঠিকানা, ফোন নাম্বার এই লেটারে উল্লেখ করতে হবে।
- আমন্ত্রণপত্র বা ইনভাইটেশন লেটারঃ চীনের স্থানীয় সরকার অনুমোদিত ইউনিট কর্তৃক একটি আমন্ত্রণ পত্র জমা দিতে হবে।
- পেশার প্রমাণপত্রঃ
- ব্যবসায়ী হলে কোম্পানির ট্রেড লাইসেন্সের নিবন্ধন সনদ (মূল নোটারিকৃত ইংরেজি অনুবাদিত এবং আসলটির ফটোকপি)।
- চাকুরীজীবী হলে এনওসি।
- ছাত্র হলে স্টুডেন্ট কার্ড।
- অফিস আইডি কার্ডের কপি এবং ভিজিটিং কার্ড।
- আর্থিক অবস্থার প্রমানপত্রঃ
- বিগত ছয় মাসের কোম্পানি বা ব্যক্তিগত ব্যাঙ্ক স্টেটমেন্ট। এই স্টেটমেন্টে ব্যাঙ্কের নাম, ব্যাঙ্ক টেলিফোন নম্বর স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা থাকতে হবে।
- গত ছয় মাসের বেতন স্লিপ। (যদি থাকে)
- ব্যাংক সল্ভেন্সি সার্টিফিকেট।
- রিটার্ন এয়ারলাইন্স টিকেট এবং হোটেল বুকিং কপি।
- অন্যান্যঃ কাবিন নামার কপি। (স্পাউস এর নাম পাসপোর্টে উল্লেখ না থাকলে)
- ভেক্সিন সার্টিফিকেট এর কপি।
বিঃ দ্রঃ সংশ্লিষ্ট দূতাবাসের প্রয়োজনীয়তা অনুযায়ী প্রয়োজনীয় কগজপত্র পরিবর্তন হতে পারে।
Reviews
There are no reviews yet.